ই টিন সার্টিফিকেট করার নিয়ম
আধুনিক আইটিঃ বিভিন্ন কাজের জন্য বর্তমানে আমাদের টিন সার্টিফিকেট এর প্রয়োজন হয়ে থাকে। ব্যাংকিং কাজের জন্য, জমি ক্রয়-বিক্রয়, ফ্রিল্যান্সিং এবং বর্তমানে ফেসবুক ও ইউটিউভিং এ আয়ের ক্ষেত্রেও আমাদের এই টিন সার্টিফিকেট বেশী প্রয়োজন হয়ে থাকে। এ বিষয়টি না জানা থাকার কারণে এই টিন সার্টিফিকেট করতে গিয়ে প্রায় সময়ই নানান ঝামেলার শিকার হয় এবং অনেকে অন্যের সাহায্য নিতে গিয়ে প্রতারণার প্রতারণার শিকার হয়ে থাকেন।
টিন সার্টিফিকেট করতে সাধারণত কোন টাকা পয়সার প্রয়োজন হয় না। এটি সম্পূর্ণ ফ্রি তেই করা যায়। আপনার হাতে স্মার্ট ফোন কিংবা কম্পিউটার ল্যাপ্টপ দিয়ে নিজে নিজে খুব সহজেই এটি করে নিতে পারবেন। আজকে আমরা সেটিই আপনাদের দেখাবো।
পাশাপাশি এই টিন সার্টিফিকেট করার আগে সকলেই একটি বিষয় মাথায় রাখবেন। এটি করা যেমন সহজ পরবর্তীতে এটির হিসাব দেয়াও কঠিনসাধ্য একটি কাজ। অর্থাৎ একটি টিন সার্টিফিকেট করার পরেই আমাদের সম্পদের হিসাবও কিন্তু প্রতি বছর সরকারকে দিতে হয়। অর্থাৎ প্রতি বছরের নভেম্বরে এর রিটার্ণ দালিখ করতে হয় যা একটি কঠিকসাধ্য কাজ। আপাতত আমরা সেই আলাপের দিকে যাব না, টিন করার পর কিভাবে রিটার্ন দাখিল করতে হয় সেই বিষয়ে আরো ভিডিও থাকবে। যা আপনাআ দেখে নিতে পারেন, সেই ভিডিওগুলোর লিংক দেয়া থাকবে আমাদের ভিডিও ডেস্ক্রিপন ও কমেন্ট বক্সে।
মূল ভিডিওতে যাওয়ার আগে......